লিখেছেন গোলাপ
(আগের পর্বগুলোর সূচী এখানে)
"যে মুহাম্মদ (সাঃ) কে জানে সে ইসলাম জানে, যে তাঁকে জানে না সে ইসলাম জানে না।"
স্বঘোষিত আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ও তাঁর
অনুসারীরা খায়বারের নিরপরাধ (পর্ব: ১৩০) মুক্ত
জনপদবাসীর ওপর অতর্কিত আগ্রাসী আক্রমণ চালিয়ে খায়বারের আল-নাটা ও আল-শিইক স্থানের
দুর্গগুলোর মধ্যে অবস্থিত প্রাণভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত মানুষদের কী অমানুষিক নৃশংসতায়
পরাস্ত ও বন্দী করে তাদের সমস্ত সম্পত্তি হস্তগত করেছিলেন তার আলোচনা গত দশটি
পর্বে (পর্ব: ১৩০-১৩৯) পর্বে করা হয়েছে।
আদি উৎসের বিশিষ্ট মুসলিম ঐতিহাসিকদের বর্ণনায়
আমরা জানতে পারি, মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা আল-নাটা ও আল-শিইক দুর্গগুলো থেকে
পুরুষদের বন্দী করেছিলেন, কিন্তু তারা এই দুর্গগুলো থেকে কোনো নারী ও শিশুদের বন্দী করতে পারেননি; ব্যতিক্রম শুধু আল-শিইকে অবস্থিত আল-নিযার দুর্গ। মুহাম্মদ ও তাঁর
অনুসারীরা কীভাবে এই আল-নিযার দুর্গটি দখল করে সেখান থেকে অন্যান্য যুবতী মেয়েদের
সাথে সাফিয়া বিনতে হুয়েই বিন আখতাব (পর্ব: ১২৪)
ও তাঁর কাজিন-কে বন্দী করেছিলেন, তার আলোচনা আগের পর্বে করা হয়েছে।
আল-ওয়াকিদির
(৭৪৮-৮২২ খ্রিষ্টাব্দ) অব্যাহত বর্ণনার পুনরারম্ভ: [1]
পূর্ব প্রকাশিতের (পর্ব: ১৩৯) পর:
আবদ আল-রাহমান বিন
মুহাম্মদ বিন আবি বকর আমাকে জানিয়েছেন, তিনি বলেছেন:
'আমি জাফর বিন মাহমুদ-কে প্রশ্ন করেছিলাম, "যেখানে আবু আল-হুকায়েক পরিবারের দুর্গটি ছিলো সুলালিম নামক
স্থানে, সেখানে সাফিয়া কীভাবে আল-শিইক এর আল নিযার দুর্গে এসে উপস্থিত হয়েছিলো? আল-নাটা ও আল-শিইক এর দুর্গগুলো থেকে কেউই
নারী ও শিশুদের বন্দী করেনি। কেবল মাত্র আল-নিযার
দুর্গ থেকে তা করা হয়েছিলো। সত্যিই কি তার ভিতরে নারী ও শিশুরা উপস্থিত ছিলো?"
সে জবাবে যা বলেছিলো, তা হলো:
খায়বারের ইহুদিরা যুদ্ধের কারণে আল-নাটার দুর্গগুলো খালি করে
তাদের নারী ও শিশুদের আল-কাতিবা
নামক স্থানে পাঠিয়ে দিয়েছিলো। আল-নিযার দুর্গটির মধ্যে যারা অবস্থান করছিলো, তারা ছাড়া সেখান থেকে কোনো নারীকেই বন্দী করা হয়নি। তারা হলো সাফিয়া, তার কাজিন ও
আরও অনেক তরুণী (young girls); কিনানা ভেবেছিলো, সেখানে যে দুর্গগুলো ছিলো তার মধ্যে
আল-নিযার দুর্গটি হলো সবচেয়ে শক্তিশালী, তাই যেদিন সকালে আল্লাহর নবী আল-শিইক এ স্থানান্তরিত
হয়েছিলো, সেই রাত্রিতে সে তাকে সেখানে নিয়ে এসেছিলো; যে কারণে সে তার কাজিন ও অন্যান্য
ইহুদি সন্তানদের সাথে বন্দীত্ব বরণ করেছিলো।
আল-কাতিবায় ছিলো
দুই হাজারের ও বেশি ইহুদি, তাদের মহিলা ও সন্তানরা। যখন আল্লাহর নবী আল-কাতিবার জনগণদের
সাথে শান্তি স্থাপন করেছিলেন, তিনি সেখানকার পুরুষ ও শিশুদের নিরাপত্তার অনুমোদন
দিয়েছিলেন এই শর্তে যে, এর বিনিময়ে তারা তাদের পরিধেয় গহনা ও বস্ত্র-সামগ্রী ছাড়া তাদের সমস্ত সম্পদ,
রূপা, সোনা, অস্ত্রশস্ত্র ও বস্ত্র-সামগ্রী তাঁকে দিয়ে দেবে। সত্যিই আল্লাহর
নবী যে ইহুদিদেরকে নিরাপত্তার (protection) অনুমোদন দিয়েছিলেন, তারা উপস্থিত হয়েছিলো
ও প্রস্থান করেছিলো এবং বিক্রি করা হয়েছিলো ও খরিদ করা হয়েছিলো। প্রকৃতপক্ষেই, লোকেরা
সম্পদ ও গার্মেন্টস পণ্যের বদৌলতে লাভবান হয়েছিলো, কিন্তু তারা তাদের নগদ অর্থ ও সম্পদ লাভের উৎসটি গোপন
রেখেছিলো।
তারা বলেছে: অতঃপর
আল্লাহর নবী আল-কাতিবা, আল-ওয়াতিহ, সুলালিম ও ইবনে আবি আল-হুকায়েক এর দুর্গে গমন করেন,
যেখানে ইহুদিরা রীতিমত নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করে। আল-নাটা ও আল-শিইক এর সকল পরাজিত
ও পালিয়ে আসা ইহুদিরা তাদের কাছে এসে জমা হয় ও তারা তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে আল-ওয়াতিহ,
আল-সুলালিম ও আল-কাতিবার আল-কামুস দুর্গটি শক্তিশালী করে, যে দুর্গটি ছিল ভীষণদর্শন।
তারা এই দুর্গগুলোর ভেতর থেকে বের হয়ে আসেনি, কেবলমাত্র তারা নিজেদেরকে ভিতরে তালাবন্ধ করে রাখে।
আল্লাহর নবী যখন
দেখেন যে, যারা ভেতরে নিজেদের তালাবন্ধ করে রেখেছিলো, তারা বাইরে বের হয়ে এসে তাঁদেরকে
চ্যালেঞ্জ জানাবে না, তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে, তিনি ম্যাংগোনেল-টি [পর্ব-১৩৭:] ব্যবহার করবেন। যখন তারা
তাদের ধ্বংস উপলব্ধি করে, এই কারণে যে আল্লাহর নবী তাদেরকে চৌদ্দ দিন যাবত
ঘেরাও করে রেখেছিলেন, তারা আল্লাহর নবীর কাছে শান্তি প্রস্তাব উত্থাপন করে।
----- তাদের একজনও বের হয়ে আসে না, যতক্ষণে না এই আক্রমণ তাদেরকে পরিশ্রান্ত করে ও আল্লাহ
তাদের অন্তরে গভীর
আতংকের সৃষ্টি করে।---'
মুহাম্মদ ইবনে ইশাক (৭০৪-৭৬৮ খ্রিষ্টাব্দ) এর
বর্ণনা:
'যখন
আল্লাহর নবী তাদের কিছু দুর্গ দখল করে নেন ও তাদের কিছু সম্পদ হস্তগত করেন, তিনি
তাদের দুই দুর্গ আল-ওয়াতিহ ও আল-সুলালিমে আগমন করেন, সর্বশেষ দুর্গ যা দখল করা
বাকি ছিলো; অতঃপর আল্লাহর
নবী তা প্রায় দশ রাত যাবত অবরোধ করে রাখেন।--'
ইবনে
হিশামের (মৃত্যু ৮৩৩ খৃষ্টাব্দ) নোট: [3]
'খায়বারে
আল্লাহর নবীর অনুসারীদের সিংহনাদ ছিলো,
"হে
বিজয়ীরা, হত্যা করো হত্যা করো!"'
- অনুবাদ, টাইটেল ও [**] যোগ - লেখক।
>>>
আদি উৎসের ওপরে বর্ণিত বর্ণনায় আমরা জানতে পারি, আক্রান্ত খায়বারবাসী তাঁদের স্ত্রী,
কন্যা, মা, বোন সহ সকল নারী
সদস্য ও ছোট ছোট সন্তানদের আল-নাটা ও আল-শিইকের দুর্গগুলো থেকে সরিয়ে নেয়া আল-কাতিবা নামক স্থানে প্রেরণ করেছিলেন, আর
প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষরা সেখানকার দুর্গগুলো থেকে মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীদের বিরুদ্ধে
প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। সে কারণেই মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা আল-শিইকের আল-নিযার দুর্গটি
ছাড়া আল-নাটা ও আল-শিইকের অন্যান্য দুর্গগুলো থেকে নারী ও শিশুদের বন্দী করতে পারেননি। কী কারণে সাফিয়া, তাঁর কাজিন ও অন্যান্য কিছু নারী সদস্যকে আল-নিযার দুর্গে স্থানান্তরিত
করা হয়েছিলো, সে বিষয়টিও আমরা জানতে পারি আল-ওয়াকিদির ওপরে বর্ণিত বর্ণনায়।
আল-নিযার
দুর্গটি দখল ও সেখানে অবস্থিত ইহুদি
পুরুষ, সাফিয়া
ও তাঁর কাজিন ও অন্যান্য কিছু মহিলাদের বন্দী করার পর মুহাম্মদ আল-কাতিবা,
আল-ওয়াতিহ, আল-সুলালিম নামক স্থানের লোকদের ওপর আক্রমণ চালান। আল-কাতিবায় অবস্থিত আল-কামুস দুর্গটি থেকে মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা
অন্যান্য নারী
ও শিশুদের বন্দী করেন। আল-কাতিবার আক্রান্ত জনপদবাসী যখন উপলব্ধি
করেন যে, যদি তাঁরা আত্মসমর্পণ না করেন, তবে মুহাম্মদ তাঁর যুদ্ধাস্ত্র ম্যাংগোনেল-টি
ব্যবহার করে তাঁদেরকে ধ্বংস করে ফেলবেন,
তখন তাঁরা মুহাম্মদের কাছে তাঁদের নিরাপত্তার (প্রাণ ভিক্ষার) আবেদন করেন। মুহাম্মদ
তাঁদের প্রাণভিক্ষার আবেদন মঞ্জুর করেন এই শর্তে যে, তাঁরা তাঁদের পরিধেয় বস্ত্র-সামগ্রী
ও পরিহিত গহনাগুলো ছাড়া তাঁদের
স্থাবর ও অস্থাবর সমস্ত সম্পত্তি মুহাম্মদের কাছে হস্তান্তর করবেন। এমত পরিস্থিতিতে,
নিজেদের প্রাণ রক্ষার আকুতিতে তাঁরা এই প্রস্তাবে
রাজি হন।
আদি উৎসের সকল মুসলিম ঐতিহাসিকদেরই বর্ণনায় যে বিষয়টি
অত্যন্ত স্পষ্ট তা হলো:
উন্মুক্ত
শক্তি প্রয়োগে অবিশ্বাসী জনপদের ওপর “বিভিন্ন
অজুহাতে” আগ্রাসী আক্রমণ চালিয়ে তাঁদের পরাস্ত ও বন্দী করে মুক্ত-মানুষদের মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা চিরকালের জন্য ক্রীতদাস
ও ক্রীতদাসী রূপে রূপান্তরিত করেছিলেন। অতঃপর তারা এই লোকগুলোকে নিজেদের
মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছিলেন, যেখানে মুহাম্মদের হিস্যা ছিলো কমপক্ষে এক-পঞ্চমাংশ
(২০%), বাকি চার-পঞ্চমাংশ হামলায় অংশগ্রহণকারী তাঁর অনুসারীদের। মুক্ত এই মানুষদের
দাস ও দাসীতে রূপান্তরিত ও ভাগাভাগি করে নেয়ার পর মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা এই লোকদেরকে
ইচ্ছেমত নিজ কর্মে ব্যবহার করতেন,
অন্যকে উপহার স্বরূপ
দান করতেন ও অর্থ-প্রাপ্তির বিনিময়ে বিক্রি করে সম্পদের মালিক হতেন।
বানু কুরাইজা
গোত্রের নিরপরাধ সকল প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ সদস্যদের এক এক করে গলা কেটে হত্যা করার পর
মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা কীভাবে এই গোত্রের নারী ও শিশুদের নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি
করে নিয়েছিলেন ও বিক্রি করেছিলেন [বিস্তারিত: "তাঁদের মা-বোন-স্ত্রী-কন্যাদের ভাগাভাগি ও বিক্রি(পর্ব- ৯৩)!”]"; বানু আল-মুসতালিক হামলা সমাপ্ত করার পর মুহাম্মদ
ও তাঁর অনুসারীরা কীভাবে এই গোত্রের লোকদের বন্দী করে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে
নিয়েছিলেন [বিস্তারিত: “বন্দী ভাগাভাগি ও বন্দিনীর সাথে যৌনসঙ্গম (পর্ব-১০১)!”];
উম্মে কিরফা নামের এক অতিবৃদ্ধা মহিলার দু'পা আলাদা আলাদা করে দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলে
ও সেই দড়িগুলো দুইটি উটের সাথে বেঁধে দিয়ে সেই উট দুটোকে বিপরীত দিকে পরিচালনা করে
উম্মে কিরফা শরীরটি দু'ভাগে বিভক্ত করে অমানুষিক নৃশংসতায় হত্যা করার পর মুহাম্মদ অনুসারীরা
কীভাবে তাঁর কন্যা ও অন্যান্য মহিলাদের ভাগাভাগি করে নিয়েছিলেন, সালামাহ বিন আমর বিন
আল আকওয়া নামের এক অনুসারীর ভাগে পড়া উম্মে কিরফার সুন্দরী কন্যাটি কে কীভাবে হস্তগত
করে মুহাম্মদ এই সুন্দরী রমণীটিকে তাঁর মামা হাযেন বিন আবি ওয়াহব-কে দান করেছিলেন
[বিস্তারিত: “উম্মে কিরফা হত্যাকাণ্ড (পর্ব- ১১০)!”]”;
ইত্যাদি বিষয়ের বিষদ আলোচনা ইতিপূর্বেই করা হয়েছে।
এক মুক্ত মানুষের অবস্থান থেকে
নিমিষেই ক্রীতদাস ও ক্রীতদাসী রূপে রূপান্তরিত হওয়ার পর এই মানুষগুলো বর্তমান ও
ভবিষ্যৎ বংশপরম্পরায় পরিণত হতেন মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীদের 'সম্পত্তিতে'। যদিও নাম তাঁদের
ক্রীত (কেনা) দাস-দাসী, মুহাম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা তাঁদেরকে কারও কাছ থেকে কিনে নিয়ে
আসেননি, কিংবা কেউ তাঁদের তাদেরকে দান ও করেননি। "তারা তাঁদের সৃষ্টি
করেছেন", মুক্ত মানুষদের অবস্থান থেকে ক্রীতদাস ও ক্রীতদাসী রূপে,
উন্মুক্ত ক্ষমতাবলে! যেভাবে এই মানুষগুলো আবার মুক্ত মানুষে পরিণত হতে পারতেন তা হলো,
"মুহাম্মদের বশ্যতা স্বীকার করে তাঁর মতবাদে দীক্ষা
লাভ করা!" অথবা, কোন নব্য মালিকের দয়া পরবশে বা অর্থের বিনিময়ে মুক্তিলাভ
করা!
ইসলাম বিশ্বাসী
পণ্ডিত ও অপণ্ডিতরা দাবী করে থাকেন যে, ইসলাম ধর্ম "ক্রীতদাস ও দাসীদের" প্রতি
ছিলো সহনশীল। কারণ, মুহাম্মদ ক্রীতদাস-দাসীদের সাথে সদয় হওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন,
একজন ক্রীতদাস বা ক্রীতদাসীকে মুক্ত করলে কী পরিমাণ পুণ্য পাওয়া যায় তা ঘোষণা করেছেন
ও সর্বোপরি সে যদি 'মুসলমানিত্ব বরণ' করে তবে তাকে আবশ্যিকভাবে মুক্ত করে দেয়ার বিধান
জারি করেছেন। কী অদ্ভুত তাঁদের যুক্তি! ক্রীতদাসের সৃষ্টিকর্তা পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁর সৃষ্ট দাস-দাসীদের
সাথে সদয় ব্যবহার করতে, গুরুত্ব আরোপ করছেন তাঁর সৃষ্ট দাস-দাসীদের মুক্ত করার! একই
সাথে উন্মুক্ত শক্তি প্রয়োগে "তাঁকে
অবিশ্বাসী" জনগণের ওপর আগ্রাসী আক্রমণ চালিয়ে মুক্ত মানুষদের রূপান্তরিত
করছেন দাস ও যৌনদাসী রূপে!
"The
honesty has a limit, hypocrisy has none (সততার সীমা আছে, ভণ্ডামোর নেই)!"
ইসলামী ইতিহাসের ঊষালগ্ন থেকে আজ অবধি প্রায়
প্রতিটি ইসলাম বিশ্বাসী প্রকৃত ইতিহাস জেনে বা না জেনে ইতিহাসের এ সকল অমানবিক
অধ্যায়গুলো যাবতীয় চতুরতার মাধ্যমে বৈধতা দিয়ে এসেছেন। বিষয়গুলো অত্যন্ত
স্পর্শকাতর বিধায় বাংলা অনুবাদের সাথে আল-ওয়াকিদির মূল ইংরেজি
অনুবাদের অংশটিও সংযুক্ত করছি। ইবনে ইশাকের মূল ইংরেজি অনুবাদ ইন্টারনেটে
বিনামূল্যে ডাউনলোড লিঙ্ক: তথ্যসূত্র [2]।